প্রেমে পড়ার কোন বয়স নেই, এই অনুভুতিটি মানে না কোন নিয়ম নীতি। প্রেম নিয়ে ইতিহাসে রয়েছে অনেক কল্পকাহিনী রয়েছে অনেক চরিত্র। তবে সেসব এখন অতীত, বর্তমানে অনেকেই টাইম পাস করার জন্য কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বাজিতে জিতার জন্যও প্রেম করে অনেকেই।



আর যেসব অনুভূতি কী আসলেই প্রেম? নাকি নিছক দুষ্টামি? এমন প্রশ্নের উত্তর খুজঁতে মাঠে নামেন আমেরিকার ওয়েস্টান বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন মনোবিজ্ঞানী। তারা প্রায় ১০০জন নারী এবং পুরষের উপর এমন পরীক্ষা করে দেখেন।



কিন্তু পরীক্ষার যে ফল তাদের সামনে এসেছে সেটি দেখে রীতিমতো চমকে যাবেন সবাই। তাদের সার্ভে অনুযায়ি প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৭০ জন মেয়েই তাদের পার্টনারের সঙ্গে চিটং করে।



বিয়ের সম্পর্কের বোঝা বইতে বইতে ক্লান্ত মহিলারা ভালোবাসার খোঁজে এই নতুন সম্পর্কের জড়ান। প্রতি ১০০ জনের মধ্যে চল্লিশজন মহিলাই জানিয়েছেন অচেনা পুরুষদের সঙ্গে প্রেমর কথা বললে তারা একধরনেই এনার্জি পান। এরফলে নিজের স্বামীদের সঙ্গেও তারা ভালো সময় কাটান।



গাঁজাতেই মাইগ্রেন সমস্যার নিস্তার, বলছে গবেষণা
গাঁজাতেই মাইগ্রেন সমস্যার- গাঁজা একটি ক্ষতিকারক মা’দক হিসেবে পরিচিত। যার আছে অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এই নে’শা ধরলে তিলে তিলে মৃ’ত্যুর দিক ধাবিত হতে হয় চিকিৎসকেরা সবসময় সেটি বুঝিয়ে থাকেন। এত অ’পকারি একটি মা’দক কখনও উপকারি হয়ে উঠতে পারে এটি হয়তো অনেকেরই জানার বাইরে। তবে আশ্চর্য হলেও সমীক্ষা বলছে যারা নিয়মিত মাইগ্রেনে ভোগেন তারা নিস্তার পাবেন গাঁজা টানলে।



তবে নে’শার উপকরণের বদলে এটিকে আয়ুর্বেদিক জড়িবুটি হিসেবে ব্যবহার করা হলে তবেই উপকার মিলবে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।



সমীক্ষা ধরে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গাঁজার মধ্যে থাকা ক্যানবিনাইডস আর টেপ্রনিস মাথাব্যথা কমানোর নেপথ্য উপাদান হিসেবে কাজ করে। তীব্র মাথাব্যথা বা মাইগ্রেনের সময় গাঁজার গন্ধ শুঁকলে ব্যথার তীব্রতা অনেকটাই সহ্যের মধ্যে আসে।



ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এবং সহ অধ্যাপক কেরি কাটলারের মতে, ‘এই গবেষণার সময় অনেকেই জানিয়েছিলেন যে মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের ব্যথায় গাঁজা টানলে কিছুটা আরাম মেলে।’



সম্প্রতি, জার্নাল অফ পেইনে প্রকাশিত এক গবেষণায় গবেষকরা স্ট্রেনপ্রিন্ট অ্যাপের মাধ্যমে গবেষণা করেছেন। এই গবেষণা চলাকালীন, গাঁজার আগে এবং গাঁজা টানার পরে মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের রোগীদের অবস্থা পরীক্ষা করা হয়েছিল। তারপরে তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছিল।



১ হাজার ৩০০ এরও বেশি রোগী গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গবেষণার সময় বিশেষজ্ঞরা খুঁটিয়ে দেখেছিলেন, নিয়মিত গাঁজা টানলে আদৌ মানুষের স্বাস্থ্যহানি হয় কিনা।



গবেষণা বলছে, নির্দিষ্ট মাপে গাঁজা টানলে তা ওষুধের বিকল্প। এর থেকে এমন কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না যাতে রোগীর অবস্থা আরও খা’রাপ হয়ে ওঠে।