রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আজ সকালে দেখা গেছে ঘন কুয়াশা। আর এতে চরম ভোগান্তিতে পরতে হয় মানুষকে। বন্ধ হয়ে যায় বিভিন্ন স্থানের ফেরি চলাচল। চলুন জেনে নেই কাল বা পরশু কেমন থাকতে পারে আবহাওয়া। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, রংপুর বিভাগের অনেক জেলার ওপর দিয়েই। এছাড়া রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, যশোর এবং চুয়াডাঙ্গাতেও শীতের তীব্রতা রয়েছে বেশ। তবে, দিন ও রাতের তাপমাত্রায় ফারাক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। গতকাল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় টেকনাফে ২৬.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আর ৭২ ঘণ্টার (তিন দিন) আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়, এই সময়ে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরো বাড়তে পারে। আর যেসব জায়গায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে সে সব স্থানেও তাপমাত্রা বাড়বে। চলমান এই শৈত্যপ্রবাহের আর বিস্তার ঘটবে না। তবে এ মাসের শেষে একটি শৈত্যপ্রবাহ হয়ে যেতে পারে। আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
আল আকসায় ইসলাম গ্রহণ করেছেন ২৪০ জন
কাশ্মীর সংকট, রোহিঙ্গা ইস্যুসহ মুসলিমদের জন্য চরম হতাশার বছর ছিল ২০১৯ সাল। তবে নতুন বছরে মুসলমানদের জন্য ভয়, দুর্দশা ও চরম হতাশার মাঝেও দারুণ একটি সুখবর দিয়েছে ফিলিস্তিন ভিত্তিক প্রভাবশালী গণমাধ্যম আল কুদস ও শাবাকাতুল কুদস আল ইখবারিয়্যাহ। তারা জানিয়েছে, বিদায়ী বছর ২০১৯ সালে অন্তত ২৪০ জন মানুষ বিশ্বের নানাপ্রান্ত থেকে পবিত্র মসজিদ আল আকসায় এসে ইসলাম গ্রহণ করেছেন।
এ মাসের প্রথম দিকে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) ফিলিস্তিনের সর্বোচ্চ দাঈ ও ওলামা পরিষদ এসোসিয়েশন অফ ইসলামিক স্কলারস-এর চেয়ারম্যান শায়খ ইকরিমা সাবরির বরাতে গণমাধ্যমদুটি এই সুখবর প্রদান করে। সূত্র জানায়, এক্ষেত্রে খৃষ্টধর্ম ত্যাগ করে ইসলামধর্ম গ্রহণকারী নওমুসলিমদের সংখ্যা অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। আগামী বছরগুলোতে নতুন ইসলামধর্ম গ্রহণকারীদের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।